জয়পুরহাটে বাণিজ্যিকভাবে বেগুনি ফুলকপির চাষ হচ্ছে। সদর উপজেলার ভাদসা ইউনিয়নের কৃষক আমেদ আলী বেগুনী ফুলকপির চাষ করেছেন। নতুন জাতের এই ফুলকপি চাষে তিনি সফল হওয়ার পর এখন অনেকেই এই ফুলকপি চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
জানা যায়, কৃষক আমেদ আলী জয়পুরহাট সদর উপজেলার ভাদসা ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রামের বাসিন্দা। তিনি তার ১৫ শতাংশ জমিতে বেগুনি ফুলকপির চাষ করছেন। বেগুনি ফুলকপি চাষে তিনি সফল হয়েছেন। ইতোমধ্যে ১৫ হাজার টাকার ফুলকপি বিক্রিও করেছেন। আশা করছেন আরো ৪০ হাজার টাকার ফুলকপি বিক্রি করতে পারবেন।
বেগুনি ফুলকপি চাষি আমেদ আলী বলেন, ১৫ শতাংশ জমিতে ৩ হাজার বেগুনি ফুলকপির চারা রোপন করেছি। চারা রোপনের ৬৫ দিনের মধ্যেই পরিপক্ক হয়। ফুলকপি চাষে আমার ৮ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। প্রথমদিকে ৫০ টাকা পিস বিক্রি করতে পারলেও এখন ৩০ টাকা পিস বিক্রি করছি। ইতোমধ্যে ১৫ হাজার টাকার ফুলকপি বিক্রিও করেছেন। আশা করছি আরো ৪০ হাজার টাকার ফুলকপি বিক্রি করতে পারবো।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. কায়সার ইকবাল বলেন, সাধারনত এই ফুলকপি চাইনিজ রেষ্টুরেন্টে এর প্রচলন ও চাহিদা বেশি। এর চাষ পদ্ধতি সাধারন ফুলকপির মতোই। সাধারন ফুলকপির থেকে বেগুনি ফুলকপির চাহিদা অনেক বেশি। ফলে বেগুনি ফুলকপি চাষ লাভজনক হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে